কম্পিউটারের ভুল হলেও হতে পারে কিন্তু ক্যাথরিনের ভুল হবে না, এমনটাই ধারণা ছিল সবার।
বৈচিত্র্যময় নানা চরিত্রে অনবদ্য অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি দর্শকের মন জয় করে চলেছেন দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে।
ওয়েস্টার্ন ছবিগুলোয় হরহামেশাই সিগার ফুঁকতে দেখা গেলেও বাস্তব জীবনে ইস্টউড একজন অধূমপায়ী।
অভিনয়ে নিজের সেরা সময় পার করে আসার পর বেশিরভাগ অভিনেতাই যেখানে বিষাদগ্রস্থ হয়ে পড়েন, কার্ক ছিলেন সেখানে উজ্জ্বল ব্যতিক্রম।
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারের ১১৭ বছরের ইতিহাসে এই নিয়ে মাত্র তিনজন নারী এই কৃতিত্ব অর্জন করলেন। এর আগে ১৯০৩ সালে পেয়েছিলেন প্রখ্যাত পোলিশ বিজ্ঞানী মেরি কুরি, পরে ১৯১১ সালে রসায়নেও নোবেল পেয়েছিলেন তিনি। আর ১৯৬৩ সালে ইউজিন উইগনার আর যে হ্যান্স জেনসেনের সাথে যুগ্মভাবে নোবেল পেয়েছিলেন আরেক পোলিশ নারী পদার্থবিদ মারিয়া গেপার্ট মেয়ার।
দমফাটানো কমেডি, জমজমাট অ্যাকশন থ্রিলার, কিংবা ‘দ্য পারস্যুইট অফ হ্যাপিনেস’ এর মতো চোখে পানি এনে দেওয়া ড্রামা; সর্বত্রই উইল স্মিথের সাবলীল বিচরণ। তার সঙ্গীতপ্রতিভারও কিন্তু কোনো কমতি নেই, র্যাপশিল্পী হিসেবে চারটি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড ঠিকই ভরেছেন নিজের ঝুলিতে।
তবে রেইন ম্যান মুভিটি যত জনপ্রিয়ই হোক, অনেকেরই হয়তো জানা নেই যে বাস্তবে আসলেই এরকম একজন মানুষ ছিলেন। তিনি হলেন লরেন্স কিম পিক, যার জীবনকাহিনী মুভির গল্পটার থেকেও বেশি রোমাঞ্চকর।